মাঝে মাঝে আমারও
বড় দূর্বল হতে ইচ্ছে করে।
অথচ সেটি হবার জন্য
যথেষ্ট
শক্তি সঞ্চয় করে উঠতে পারিনা।
পারিনা।।
-----------
রিপোস্টঃ
মূল লেখাঃ সামহোয়ারইন
বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০০৯
মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০০৯
অবিন্যস্ত পত্র-২ : বন্ধুতা ও সুসম্পর্ক
বন্ধুতা ও সুসম্পর্ক- এ দু'টির মধ্যে সুক্ষ্ণ পার্থক্য আছে। যাদের সঙ্গে আপনার সুসম্পর্ক আছে, "কী খবর, কেমন আছো? দিনকাল কেমন কাটছে?" এগুলো খুব সহজেই বলতে পারবেন। চমৎকার জবাব পাবেন। একটু ভালো লাগবে। মন ভালো হবে। নিজেকে আগের চেয়েও একটু বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনেও হতে পারে।
অথচ, বন্ধুর কাছে আপনি আপনার দমকে ছুটে আসা আচমকা অনুভূতির প্রকাশ করতে পারেন, কাঁদতেও পারেন তাকে জড়িয়ে ধরে...তবুও, তবুও তারা বিরক্ত হবেনা। আপনাকে অনুভব করবে।
আমার বন্ধু খুব কম। সুসম্পর্কের শুভাকাঙ্খী নেহাত মন্দ নয়! নিজ অবস্থানে সবাইকেই ভালোবাসি।
আমি নিঃসঙ্গ। সেটাই। কে নিঃসঙ্গ নয়? এজন্যই কী বলে, "জনারণ্যে নিঃসঙ্গ পথিক"? আমি তো সেই ছোট্টটি থেকেই একা সম্পূর্ণ একা। চিন্তা চেতনায়, বাস্তবে। এজন্য হয়তো অহংকারী খেতাবও জুটেছে বেশ ক'বার। কী জানি!
ভালো থাকুন। বরাবরের মতই।
যাত্রা শুভ হোক।
শুভ হোক আলোচ্য পড়াশুনার সূচি!
অথচ, বন্ধুর কাছে আপনি আপনার দমকে ছুটে আসা আচমকা অনুভূতির প্রকাশ করতে পারেন, কাঁদতেও পারেন তাকে জড়িয়ে ধরে...তবুও, তবুও তারা বিরক্ত হবেনা। আপনাকে অনুভব করবে।
আমার বন্ধু খুব কম। সুসম্পর্কের শুভাকাঙ্খী নেহাত মন্দ নয়! নিজ অবস্থানে সবাইকেই ভালোবাসি।
আমি নিঃসঙ্গ। সেটাই। কে নিঃসঙ্গ নয়? এজন্যই কী বলে, "জনারণ্যে নিঃসঙ্গ পথিক"? আমি তো সেই ছোট্টটি থেকেই একা সম্পূর্ণ একা। চিন্তা চেতনায়, বাস্তবে। এজন্য হয়তো অহংকারী খেতাবও জুটেছে বেশ ক'বার। কী জানি!
ভালো থাকুন। বরাবরের মতই।
যাত্রা শুভ হোক।
শুভ হোক আলোচ্য পড়াশুনার সূচি!
সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০০৯
পাখির আত্মহত্যা

১
"Suicide is man's way of telling God, "You can't fire me - I quit."
বিল মাহেরের এই মন্তব্যটি শুনতে যতই রোমাঞ্চকর মনে হোক না কেন, আদতে তা নয়! যে বস্তু আমাদের হাতে সৃষ্টি হয়নি, তা বিনাশ ঘটানোর অধিকারও নেই আমাদের! সুস্থ্য স্বাভাবিক জীবনবোধ কখনই সেটির অনুমোদন করেনা। প্রচলিত ধর্মসমূহও করেনা।
২.
কী কারণে আত্মহত্যা করে মানুষ? মোটাদাগে আমার ধারণা, কারও মানসিক ‘যুক্তিবোধ’ অন্য কোন আচমকা অনুভূতি যেমন ক্রোধ, লজ্জা, বিষণ্নতা, প্রতিশোধপরায়নতা, অপ্রাপ্তি, বিপদে সম্মান-রক্ষা ইত্যাদির কাছে পরাজিত হলেই মানুষ আত্মহত্যা করে – এককথায় মানসিক ভারসাম্যহীনতায় পৌঁছালে!
তবে পাখিরা কেন আত্মহত্যা করবে? ওদেরও কী সমাজ আছে সেভাবে? সেখানেও কী অনুভূতির সংঘাত ঘটে?
৩.
“As fog comes on a moonless night......
When the wind blows in direction right....
Jatinga turns into an island of search light,
& birds appear like ghosts from nowhere.”
বাংলাদেশ বেতারে সকালের একটা অনুষ্ঠান হতো, সম্ভবত নামটা ছিলো ‘গল্প হলেও সত্যি’। ছোটবেলায় সেখানে অনেক রকম ‘আজগুবী’ খবর শুনতাম। শিহরণ জাগানো ভালো লাগা ছিলো। আমি আর আম্মু সেগুলো শুনতাম আর নিজেদের ভিতরে আলোচনা করতাম এই বিশ্ব-সভ্যতার অদ্ভুত সব বিষয় নিয়ে। অনেক দিন পর কাল আবার কথাপ্রসঙ্গে চলে এলো সেসব। তাই, নেটে সার্চ দিয়ে পেলাম অনেক কিছু। ইশ! তখন যদি নেট থাকতো!
ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটি থেকে ৩৩০ কিলোমিটার দূরে উত্তর কাছাড় জেলার জাটিংগা গ্রামে পাখিরা আত্মহত্যা করে! মৌসুমী মাসগুলোর শেষে এই ঘটনা ঘটতে থাকে। চন্দ্রবিহীন কুয়াশাচ্ছন্ন রাতে, ৭ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত, আগে থেকে কোন রকম সতর্কতা না জানিয়েই পাখিরা আছড়ে পড়ে মাটিতে। আঘাত পেয়ে ওগুলো মারা যায়। স্থানীয় ‘জাইনতিয়া’ জনগোষ্ঠীর ধারণা, অশুভ আত্মারা ভর করে তখন এলাকার আকাশে বাতাসে।
৪.
অনেকের ধারণা, মৌসুম শেষে কুয়াশার কারণে পাখিরা দিগভ্রান্ত হয়ে পড়ে। আর, এই সময় গ্রামবাসীরা আলোর ফাঁদ সৃষ্টি করে পাখিদের আকৃষ্ট করে। এতে সহজেই যেন তাদের কে ধরে খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা যায়। তবে কেন শুধু নির্দিষ্ট ১.৫ কিলো x ২০০ মিটার স্ট্রিপেই প্রায় ৪৪ প্রজাতির পাখি নিজেদের জীবনের শেষ ডেকে আনে? আসলেই কোন রহস্য নেই?
বিখ্যাত পাখি বিশারদ ডঃ সালিম আলি, ডঃ সেনগুপ্তা এ ব্যাপারে অনেক গবেষণা করেছেন। কিন্তু কোন পৃথক গবেষণার ফলাফলই পুরো ব্যাপারটিকে এখনও ব্যখ্যা করতে পারেনি। মূলত বৈরী আবহাওয়ায় গভীর কুয়াশাতে পাখিরা উড়ে যাবার সময় গ্রামবাসীদের আলোর ফাঁদে আকৃষ্ট হয়ে এ কাণ্ড ঘটায়, এটিই সব গবেষণার উপসংহার। এছাড়া ঐ এলাকায় পাখির ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। এ জন্য সংখ্যাগত সাম্যাবস্থা বজায় রাখতে এটি হয়তো প্রকৃতিরই কোন না জানা খেলা!
৫. ট্রিভিয়া-
ক. জাটিংগা-তে শুধুমাত্র স্থানীয় পাখিরাই আত্মহত্যা করে। অতিথী পাখিরা করেনা। আর পাখিরা সবসময়ই উত্তর থেকে উড়ে এসে দক্ষিণের ঢালে আছড়ে পড়ে। এ পাখিদের সামনে তখন কোন খাবার ধরলেও তারা খায়না।
খ. পাখিদের অস্বাভাবিক আচরণ নিয়ে বিশ্বখ্যাত চিত্রপরিচালক আলফ্রেড হিচককের একটি চমৎকার একটি চলচ্চিত্রের নাম দি বার্ডস
গ. আমার মত অনেকের প্রিয় লেখক, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে মাথা উড়িয়ে দিয়ে

ঘ. আত্মহত্যা করার পরিবেশবাদী পদ্ধতি
ঙ। আত্মহত্যা ঠেকাতে প্রযুক্তির ব্যবহার

তথ্যসুত্রঃ মূলত উইকিপিডিয়া, উত্তর কাছাড় জেলার ওয়েবসাইট। সাম্প্রতিক একটি খবর বলছে, এটি প্রকৃতির কোন খেলা না, বরং এটি স্থানীয় একটি খেলারই নৃশংস ফলাফল!
রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০০৯
♫ ♫ ♫ পদ্মার ঢেউরে (নজরুল সঙ্গীত)
পদ্মার ঢেউ রে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
এই পদ্মে ছিলো রে যার রাঙা পা
এই পদ্মে ছিলো রে যার রাঙা পা
আমি হারায়েছি তারে
আমি হারায়েছি তারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর পরাণও বধু নাই
পদ্মে তাই মধু নাই, নাইরে
পরাণও বধু নাই
পদ্মে তাই মধু নাই, নাইরে
বাতাস কাঁদে বাইরে
সে সুগন্ধ নাইরে
মোর রূপেরও সরষিতে, আনন্দ মৌমাছি
রূপেরও সরষিতে, আনন্দ মৌমাছি
নাহি ঝংকারে রে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
ও পদ্মা রে, ঢেউয়ে তো ঢেউ উঠায় যেমন চাঁদের ঐ আলো
মোর বধুয়ার রূপ তেমনি ঝিলমিল করে কৃষ্ণ-কালো
সে প্রেমেরও ঘাটে ঘাটে
বাঁশি বাজায়
যদি দেখিস তারে দিস সে পদ্ম তার পায়
যদি দেখিস তারে দিস সে পদ্ম তার পায়
বলিস কেন বুকে আশার দেয়ালে জ্বালিয়ে
চলে গেলো চির অন্ধকারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
এই পদ্মে ছিলোরে যার রাঙা পা
এই পদ্মে ছিলোরে যার রাঙা পা
আমি হারায়েছি তারে
আমি হারায়েছি তারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
এই পদ্মে ছিলো রে যার রাঙা পা
এই পদ্মে ছিলো রে যার রাঙা পা
আমি হারায়েছি তারে
আমি হারায়েছি তারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর পরাণও বধু নাই
পদ্মে তাই মধু নাই, নাইরে
পরাণও বধু নাই
পদ্মে তাই মধু নাই, নাইরে
বাতাস কাঁদে বাইরে
সে সুগন্ধ নাইরে
মোর রূপেরও সরষিতে, আনন্দ মৌমাছি
রূপেরও সরষিতে, আনন্দ মৌমাছি
নাহি ঝংকারে রে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
ও পদ্মা রে, ঢেউয়ে তো ঢেউ উঠায় যেমন চাঁদের ঐ আলো
মোর বধুয়ার রূপ তেমনি ঝিলমিল করে কৃষ্ণ-কালো
সে প্রেমেরও ঘাটে ঘাটে
বাঁশি বাজায়
যদি দেখিস তারে দিস সে পদ্ম তার পায়
যদি দেখিস তারে দিস সে পদ্ম তার পায়
বলিস কেন বুকে আশার দেয়ালে জ্বালিয়ে
চলে গেলো চির অন্ধকারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
এই পদ্মে ছিলোরে যার রাঙা পা
এই পদ্মে ছিলোরে যার রাঙা পা
আমি হারায়েছি তারে
আমি হারায়েছি তারে
পদ্মার ঢেউরে...
মোর শুণ্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যারে
পদ্মার ঢেউরে...
|
শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০০৯
ফেসবুক স্ট্যাটাস - ২৭ নভেম্বর ২০০৯
একটা পাখিকে সুবিধামত ডালের উপর বসিয়া থাকিতে দেখিলেই শিকারীর ইচ্ছা করে তাহাকে গুলি বসাইয়া দিতে, পাহাড়ের গায়ে প্রস্তর পতনোন্মুখ থাকিতে দেখিলেই বালকের ইচ্ছা করে এক লাথি মারিয়া তাহাকে গড়াইয়া ফেলিতে - যে জিনিষটা প্রতি মুহূর্তে পড়ি-পড়ি করিতেছে, অথচ কোনো একটা কিছুতে সংলগ্ন হইয়া আছে, তাহাকে ফেলিয়া দিলেই তবে যেন তাহার সম্পূর্ণতা সাধন এবং দর্শকের মনে তৃপ্তিলাভ হয়।
||কবিগুরু||
বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০০৯
♫ ♫ ♫ বড় একা লাগে
১.
বড় একা লাগে এই আঁধারে
মেঘেরও খেলা আকাশ পারে।।
সারাটি দিনের কাজে
কি জানি কি ভেবে আমি
এমনে ছিলেম ভুলে এই বেদনাকে
কে যে বলে দেবে এই আমাকে
মেঘের খেলা আকাশ পারে।।
এই তো ভালো, ভাবি
একা ভুলে থাকা
থাকনা পড়ে পিছে এই পিছু ডাকা
চেনা অচেনাতে যাক না মিশে
মেঘের খেলা আকাশ পারে।।
২.
শ্রীকান্ত আচার্য্যের গলায় গানখানি শুনছি। তবে, এটি তার মৌলিক গান নয়! মান্না দের গলায় বোধহয় প্রথম গাওয়া। ‘চৌরঙ্গী’ ছবিতে। ছবিতে ছিলেন উত্তম কুমার, সুপ্রিয়া আর উৎপল দত্ত প্রমূখ।
বড় একা লাগে এই আঁধারে
মেঘেরও খেলা আকাশ পারে।।
সারাটি দিনের কাজে
কি জানি কি ভেবে আমি
এমনে ছিলেম ভুলে এই বেদনাকে
কে যে বলে দেবে এই আমাকে
মেঘের খেলা আকাশ পারে।।
এই তো ভালো, ভাবি
একা ভুলে থাকা
থাকনা পড়ে পিছে এই পিছু ডাকা
চেনা অচেনাতে যাক না মিশে
মেঘের খেলা আকাশ পারে।।
২.
শ্রীকান্ত আচার্য্যের গলায় গানখানি শুনছি। তবে, এটি তার মৌলিক গান নয়! মান্না দের গলায় বোধহয় প্রথম গাওয়া। ‘চৌরঙ্গী’ ছবিতে। ছবিতে ছিলেন উত্তম কুমার, সুপ্রিয়া আর উৎপল দত্ত প্রমূখ।
ব্যস্ত আছি!
০.১
ব্যস্ত আছি!
০.২
দারুণ ব্যস্ততায় কাটছে দিন। ডিপার্টমেন্টের ম্যানেজার হজব্রত পালনে গিয়েছেন। সহকারী ম্যানেজার গত ঈদ থেকে রোগভোগে শয্যাশায়ী। এই ঈদের শেষে তার অসুস্থ্যতার মুক্তি মিলবে বলেই আশাবাদ। তাই বাড়তি দায়িত্বের অংশ হিসাবে, দুই ‘তালকানা’ মিলেই পুরো ডিজাইন ডিপার্টমেন্ট গড়াচ্ছি! ম্যানেজারদের মনের ও শরীরের জ্বালা ক’দিনেই টের পাওয়া যাচ্ছে! আর না! জীবনে কখনও ‘ফুল’ ম্যানেজার হবো না! বরাদ্দকৃত কাজের উটকো প্রাপ্তি- দৌড়াদৌড়ি, বকাঝকা দেয়া ও নেয়ার সাম্যাবস্থা, মোটের উপর পরিশ্রমের একশেষ! মনেও পড়ে প্রভাব। কারোর সঙ্গে দেখা করবার, দু’দণ্ড গল্প জুড়বারও ফুরসত হচ্ছেনা। :((
০.৪
বাসায় বসে, সুমনের চাহিদা মোতাবেক আধঘণ্টার কাজ করতে লাগিয়ে দিলাম দু’সপ্তাহের বেশি। কাজের ব্যাপারে হাসানকেও মনি’র মাধ্যমে ঝুলিয়ে রেখেছি। “প্রবাসী বাঙ্গালী মাত্রেই সজ্জন” – এই মটো মেনে ইশতিয়াক তো দেশ ছেড়েই চলে গেলে। খুব সহজে ভুলে যাবার কথা নয়, হেঁটে হেঁটে অবিরাম ঘণ্টাবিনাশী আড্ডা! সিফাতের স্বেচ্ছায় নেয়া মন খারাপে প্রলেপ দিতে যাওয়ার জন্য ধানমন্ডি যাবার সময় নেই! অদিতির সঙ্গে পড়ন্ত-বিকেল ক্যাফেটেরিয়া’তে আড্ডা দেবার কথা ছিলো, অদেখার আঠারো মাস পর। হলো কই? রাত এলেই কাজের কাজে মন বসেনা আর! এমনিতে জেগে থাকি, নেটে পাহারা দিই। কী পাহারা দিই, কেউ জানেনা, নিজেও না! হয়তো শুধুই নেশা! অন্য কিছুতেই কিছু নেই।
নি-দারুণ ব্যস্ত। /:)
০.৭
ব্যস্ততার কারণে কোন বন্ধুর খোঁজ নেয়া যায়না, এই অযুহাতে আমার বড় মামার কান নেই!
বন্ধুদের বলেন, “শ্লা, দিনে যে কয়বার কমোডে বসিস, তখনও কী ব্যস্ত থাকিস? ঐ সময় একটা এসএমএস তো লিখতে পারিস আমাকে!”
০.৯
ব্যস্ততার কারণে কিছু অনুচ্ছেদ বাদ পড়ে গেলো। লেখা হলোনা। :|
১.০
“ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু,
পথে যদি পিছিয়ে পড়ি কভু॥
এই-যে হিয়া থরোথরো, কাঁপে আজি এমনতরো
এই বেদনা ক্ষমা করো, ক্ষমা করো, ক্ষমা করো প্রভু॥
এই দীনতা ক্ষমা করো প্রভু,
পিছন-পানে তাকাই যদি কভু।
দিনের তাপে রৌদ্রজ্বালায় শুকায় মালা পূজার থালায়,
সেই ম্লানতা ক্ষমা করো, ক্ষমা করো, ক্ষমা করো প্রভু।”
শুনবার লিঙ্কঃ
ব্যস্ত আছি!
০.২
দারুণ ব্যস্ততায় কাটছে দিন। ডিপার্টমেন্টের ম্যানেজার হজব্রত পালনে গিয়েছেন। সহকারী ম্যানেজার গত ঈদ থেকে রোগভোগে শয্যাশায়ী। এই ঈদের শেষে তার অসুস্থ্যতার মুক্তি মিলবে বলেই আশাবাদ। তাই বাড়তি দায়িত্বের অংশ হিসাবে, দুই ‘তালকানা’ মিলেই পুরো ডিজাইন ডিপার্টমেন্ট গড়াচ্ছি! ম্যানেজারদের মনের ও শরীরের জ্বালা ক’দিনেই টের পাওয়া যাচ্ছে! আর না! জীবনে কখনও ‘ফুল’ ম্যানেজার হবো না! বরাদ্দকৃত কাজের উটকো প্রাপ্তি- দৌড়াদৌড়ি, বকাঝকা দেয়া ও নেয়ার সাম্যাবস্থা, মোটের উপর পরিশ্রমের একশেষ! মনেও পড়ে প্রভাব। কারোর সঙ্গে দেখা করবার, দু’দণ্ড গল্প জুড়বারও ফুরসত হচ্ছেনা। :((
০.৪
বাসায় বসে, সুমনের চাহিদা মোতাবেক আধঘণ্টার কাজ করতে লাগিয়ে দিলাম দু’সপ্তাহের বেশি। কাজের ব্যাপারে হাসানকেও মনি’র মাধ্যমে ঝুলিয়ে রেখেছি। “প্রবাসী বাঙ্গালী মাত্রেই সজ্জন” – এই মটো মেনে ইশতিয়াক তো দেশ ছেড়েই চলে গেলে। খুব সহজে ভুলে যাবার কথা নয়, হেঁটে হেঁটে অবিরাম ঘণ্টাবিনাশী আড্ডা! সিফাতের স্বেচ্ছায় নেয়া মন খারাপে প্রলেপ দিতে যাওয়ার জন্য ধানমন্ডি যাবার সময় নেই! অদিতির সঙ্গে পড়ন্ত-বিকেল ক্যাফেটেরিয়া’তে আড্ডা দেবার কথা ছিলো, অদেখার আঠারো মাস পর। হলো কই? রাত এলেই কাজের কাজে মন বসেনা আর! এমনিতে জেগে থাকি, নেটে পাহারা দিই। কী পাহারা দিই, কেউ জানেনা, নিজেও না! হয়তো শুধুই নেশা! অন্য কিছুতেই কিছু নেই।
নি-দারুণ ব্যস্ত। /:)
০.৭
ব্যস্ততার কারণে কোন বন্ধুর খোঁজ নেয়া যায়না, এই অযুহাতে আমার বড় মামার কান নেই!
বন্ধুদের বলেন, “শ্লা, দিনে যে কয়বার কমোডে বসিস, তখনও কী ব্যস্ত থাকিস? ঐ সময় একটা এসএমএস তো লিখতে পারিস আমাকে!”
০.৯
ব্যস্ততার কারণে কিছু অনুচ্ছেদ বাদ পড়ে গেলো। লেখা হলোনা। :|
১.০
“ক্লান্তি আমার ক্ষমা করো প্রভু,
পথে যদি পিছিয়ে পড়ি কভু॥
এই-যে হিয়া থরোথরো, কাঁপে আজি এমনতরো
এই বেদনা ক্ষমা করো, ক্ষমা করো, ক্ষমা করো প্রভু॥
এই দীনতা ক্ষমা করো প্রভু,
পিছন-পানে তাকাই যদি কভু।
দিনের তাপে রৌদ্রজ্বালায় শুকায় মালা পূজার থালায়,
সেই ম্লানতা ক্ষমা করো, ক্ষমা করো, ক্ষমা করো প্রভু।”
শুনবার লিঙ্কঃ
|
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)