সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০

রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১০

সেই ডিসেম্বর, এই ডিসেম্বর

সময় কতই না দ্রুত কাটে।

বুড়োদের মুখেও শুনি, এইতো সেদিনের কথা, তোর জন্ম হলো! আমার জন্ম কি আজ হয়েছে? কেটে গেছে বছর ত্রিশের কাছাকাছি কোন একটা সময়। এক এক দুই তিন চার পাঁচ - এভাবে তিনশো পয়ষট্টিও বেশ কবার ঘুরে এসেছে। তবে এবারের মত নয়।

হাড় কাপানো শীতে, এই ডিসেম্বর- ২০১০।
গত ডিসেম্বর ২০০৯? কতটুকুই বা পার্থক্য? অনেক। অনেক বেশি। যেন মেরু থেকে মেরুতে। অবশ্য দু'জায়গাতেই শীত। যেই তিমির সেই তিমির। শুধু বেড়েছে- যাতনা, বিষাদ।

" নেভার রিয়েলাইজড বিফোর দ্যাট, আই অ্যাম সো ফিবল অ্যাট এভরিথিং।"

মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১০

বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১০

কমেন্টস - ১৬ ডিসেম্বর

অদ্ভুত অনৈচ্ছিক স্ববিরোধিতার খপ্পরে...

কি করি উপায়?

শুক্রবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১০

সুখের লটারি

কাল বিকেলে হঠাৎ করেই সুমন-চু এর সঙ্গে দেখা। চু- নামটা কিভাবে এলো জানিনা, তবে আন্দাজ করা যায়- ভালো কিছু থেকে না হয়তো। কারও দিনই ভালো যাচ্ছেনা। ও বাইরে যাবে পি-আর নিয়ে।

সুখ বিষয়ে ওর একটা কথা ভালো লেগে গেলো। প্রতিটা মানুষই জীবনের সুখের লটারি পায় একবার করে। কেউ সেই সুখটা ক্রমে ক্রমে খরচ করে শেষ করে ফেলে। আর বুদ্ধিমানেরা সেই সুখ আবার ইনভেস্ট  করে, নতুন সুখের আশায়!

আসলেই, সুখকে একটা গন্তব্য ভাবার চাইতে ভ্রমণ ভাবাটাই শ্রেয়তর।

মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১০

পাঠ

১.
অদ্বৈত মল্লবর্মন 'তিতাস একটি নদীর নাম'- উপন্যাসটি লিখেছিলেন। তিনি মৃত্যুর পর বিখ্যাত হয়েছিলেন।
২.
তিনি অনেক বই কিনতেন। যা রোজগার করতেন তার প্রায় সবই বই কিনে-পড়ে চলে যেতো।
৩.
তিনি নিদারুণ অর্থকষ্টে দিন কাটিয়েছেন। এভাবেই মরেছেন।
৪.
তার সময়ে ইন্টারনেট ছিলোনা। 'পাঠ' করতে অনেক কসরত করতে হতো।
৫.
কোথাও দু'টো লাইন দেখতে পড়ে ফেলতে ইচ্ছে করে। যেকোন বিষয়, সর্বভূকের মত।
৬.
লিখতে ইচ্ছে করেনা। পাঠের দায় এড়ানোর চেষ্টা।
৭.
আমি অদ্বৈত মল্লবর্মন নই। আমি তো আমিই।